শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাঙামাটি পৌর অফিস কক্ষে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক ড. আবু তৈয়ব চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক ইকবাল সরোয়ার, পৌরসভার নগর পরিকল্পনাবিদ সুবর্ণ চাকমা এবং বিশ্ববিদ্যালয়টির জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টের ৪৪ জন শিক্ষার্থী।
মেয়র বলেন, রাঙামাটি হচ্ছে পার্বত্য এলাকা। এ অঞ্চলের নিয়মনীতি সমতলের নিয়ম কানুনের চেয়ে একটু ভিন্ন। এখানে অনেক নিয়ম-কানুন আছে। এ জেলাকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়তে হলে এলজিইডি, জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ এবং সড়ক ও জনপদ বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
পৌর শহর এবং পাহাড় চূড়ায় অপরিকল্পিত বসতি স্থাপনের ব্যাপারে মেয়র বলেন, জায়গাগুলো জেলা প্রশাসন কিংবা জেলা পরিষদের। এ জায়গায় কেউ ঘর তৈরি করলে পৌরসভা তা উচ্ছেদ করতে পারে না। এটা জেলা প্রশাসন কিংবা জেলা পরিষদকে উদ্যোগ নিতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ ঘর-বাড়ি নির্মাণের ব্যাপারে জেলা পরিষদ এবং জেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
পাহাড় চূড়ায় ঘর নির্মাণ না করার জন্য মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হলেও পুনরায় তারা সেখানে গিয়ে ঘর নির্মাণ করছে। এজন্য আইন প্রয়োগ করে এসব বন্ধ করতে হবে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩২ ঘণ্টা, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
আরএ