আয়শা উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের রাসেল মিয়ার মেয়ে ও নিশ্চিন্তপুর দাখিল মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলার মিডিয়া সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আয়শা খাতুন আশার হত্যাকাণ্ডের ঘটনা রহস্যঘেরা। প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামতও পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরপরই কেবল মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা সম্ভব।
এর আগে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ খবর পেয়ে বাড়ির পাশে একটি ধান ক্ষেত থেকে আয়শা খাতুন আশার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (শজিমেক) মর্গে পাঠায়।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) প্রতিদিনের ন্যায় রাতের খাবার খেয়ে দাদা-দাদী ও ছোটবোনের সঙ্গে একই ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে আশা। মাঝরাতে তার দাদী বিছানায় আশাকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যেদর জানান। পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পর বাড়ি থেকে কয়েকশ’ গজ দূরে একটি ধান খেতে আশার মরদেহ পরে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্বজনরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৭
এমবিএইচ/বিএস