বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
অাদুরি খাতুন ওই গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অানোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, চার বছর আগে দিনমজুর লোকমান হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় অাদুরির। দুই বছর পর তাদের ঘরে জন্ম নেয় সুমাইয়া। পারিবারিক কলহের জের ধরে অাদুরি বুধবার দুপুরে মেয়েকে নিয়ে স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি অাসেন। এদিকে, অনেক আগে অাদুরির মা গলায় ফাঁস দিয়ে অাত্মহত্যা করার পর তার বাবা আবার বিয়ে করে বাড়ি ছেড়ে চলে যান। বাড়িতে এখন তার নানি কাঞ্চন মালা থাকেন। বিকেলে নানির ঘরে অাদুরির মরদেহ ও পাশের অাজিবর রহমানের পুকুরে সুমাইয়ার মরদেহ দেখে থানায় খবর দেন স্থানীয় জনগণ। পরে পুলিশ গিয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তিনি আরো জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে আদুরি মেয়েকে হত্যা করে অাত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মামলা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৭
এসআই