মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।
তিনি জানান, কুয়ালালামপুর থেকে আসা এমএইচও-১৯৬ ফ্লাইটটি আনুমানিক রাত দেড়টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
মইনুল খান আরও বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুল্ক গোয়েন্দার সদস্যরা ব্যাগেজ বেল্টসহ গ্রিন চ্যানেলে বিশেষ নজরদারি বজায় রাখে। যাত্রীরা ১ নম্বর বেল্ট থেকে লাগেজ সংগ্রহ করে স্ক্যানিং ফাঁকি দিয়ে গ্রিন চ্যানেল দ্রুত অতিক্রম করে চলে যাওয়ার সময় তাদের গতিরোধ করা হয়। পরে কাস্টমস হলে বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে তাদের সঙ্গে থাকা ৮টি লাগেজ খুলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮শ ৫০ কাটর্ন সিগারেট জব্দ করা হয়। এসব সিগারেট কোরিয়ান ইজি লাইট ব্র্যান্ডের।
শুল্ক গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে বাংলায় ধূমপানবিরোধী সতর্কীকরণ লেখা ছাড়া বিদেশি সিগারেট আমদানি করা যায় না।
সিগারেটের ওপর উচ্চ শুল্ক (প্রায় ৪৫০ শতাংশ) পরিহারের জন্যই এসব সিগারেট আনা হয়েছে বলে ধারণা করছেন শূল্ক গোয়েন্দারা। শুল্ককরসহ জব্দ করা পণ্যের মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা। এ ব্যাপারে শুল্ক আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭
এসজে/এএ