গভর্নিং বডির সভাপতিকে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে পিডিআর অ্যাক্ট ১৯১৩-এ বিভাগীয় মামলা দায়েরেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অমল কুমার বিশ্বাস শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিঠির প্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দিয়েছেন।
অভিযুক্তরা হলেন- কলেজের অধ্যক্ষ আখতারুজ্জামান, তার স্ত্রী ও কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সেলিনা সুলতানা, ইসলামের ইতিহাসের প্রভাষক হুমায়ুন কবির, ইতিহাসের প্রভাষক সুরাইয়া সুলতানা ও ভূগোলের প্রভাষক শাহজাহান কবির।
যশোর শিক্ষাবোর্ডের ক/অ/৫৩৮ (৭) নং স্মারকের ওই চিঠিতে সেলিনা সুলতানার নিয়োগ বাতিল ও সনদ জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীহীন ১৮টি কলেজ গড়ে তুলে চাকরি, এমপিও ও স্বীকৃতির নাম করে শতাধিক চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকে সাত-আট কোটি টাকা বাণিজ্য করায় সাতক্ষীরায় ‘শিক্ষাদস্যু’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠেন অধ্যক্ষ আখতারুজ্জামান। এ ঘটনায় সম্প্রতি গণপিটুনির শিকারও হন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৭
আরএ/এএসআর