সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে সাভারের হরিনধরা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে সাভার মডেল থানায় রানা মিয়াকে হস্তান্তর করে র্যাব।
আটক রানা মিয়া ভোলা জেলা সদরের মধ্যবাড্ডা গ্রামের আবদুল বারেকের ছেলে।
র্যাব-৪ (সিপিসি-২) এর নবীনগর ক্যাম্পের অধিনায়ক আবদুল হাকিম বাংলানিউজকে জানান, গত ১৫ জুলাই সাভারের হরিণধরা এলাকার একটি বাড়ির থেকে ওই নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানা পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামি করে একটি মামলা করে।
‘পরে এ তদন্তে নামে র্যাব। এ সময় হত্যাকারী সন্দেহে রানা মিয়াকে সাভারের তেতুলজোড়া থেকে আটক করা হয়। তিনি প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকারও করেছেন। ’
র্যাবের অধিনায়ক বলেন, নিহত নারীকে গত জানুয়ারি মাসে বিয়ে করে হরিণধরায় একটি বাড়িতে ভাড়া নিয়ে বসবাস করছিলেন রানা। বিয়ের পর পারিবারিক কলহ ও প্রথম বউ বিষয়টি জেনে যাওয়ার ভয়ে তিনি এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।
আটক রানাকে স্থানীয় থানায় পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২২৪১ ঘণ্টা, সেপ্টেস্বর ১১, ২০১৭
এমএ