রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে বিআরটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের কাছে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
মিয়ানমার সীমান্তে রোহিঙ্গা স্রোত মোকাবেলায় সরকারকে যেখানে সহযোগিতা করা উচিত সেখানে বিএনপি সহযোগিতা না করে সরকারকে পাল্টা আক্রমণ করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে দেশে বিদেশে জাতিসংঘ সহ প্রতিবেশি ভারতও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। তাদের উদ্বেগ ও পাশে থাকা এই মুহুর্তে খুবই প্রয়োজনীয়।
ভারত একাত্তরে আমাদের পাশে ছিলো, এখনো আমরা তাদের পাশে পাবো বলে আমাদের প্রত্যাশা।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশ সরকার যে এখানে 'প্রো অ্যাকটিভ' সেটা জাতিসংঘের মহাসচিবও প্রসংশা করেছেন। অথচ আমাদের দেশের একটা দল তারা মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কোনো কথা না বলে না। তাদের আক্রমণের নিশানা হচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার, মিয়ানমার সরকার নয়।
আমার কাছে মনে হচ্ছে মিয়ানমারের হত্যা নির্যাতন নিয়ে সারাদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন আর বিএনপি নতুন একটি ইস্যু পেয়েছে।
এদিকে বিআরটিএর ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি গাড়ি ডাম্পিং এবং কয়েকজন চালকের জেল জরিমানা করার কথা জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৭
এসএ/বিএস