তবে শিশু রোগী ছাড়া এ ওষুধ ব্যবহারে অন্য কোনো ওয়ার্ড থেকে কোনো ধরনের সমস্যা বা অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তাই সেসব জায়গায় এ ওষুধের সরকারি সরবরাহ ঠিক রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. এসএম সিরাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, গত কয়েকমাস আগে হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া ওষুধ পুলিশ উদ্ধার করে। এরপর তা পুলিশের হেফাজত থেকে নিয়ে নিয়মানুযায়ী ওয়ার্ডগুলোতে বিতরণ করা হয়। তবে শিশু ওয়ার্ড থেকে এ ওষুধের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়। সেফট্রিয়াক্সন ইনজেকশন শিশুদের শরীরে পুশ করার পরে একটু সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে ওই ইনজেকশনের ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে।
তবে নতুন ওষুধ এসে যাওয়ায় কাল থেকে এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে জানান পরিচালক।
এদিকে শিশু বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. অসীম কুমার সাহা জানান, বিষয়টি প্রাথমিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তবে ইনজেকশন না, ইনজেকশনের সঙ্গে মিশ্রিত ডিস্টিল ওয়াটারে সমস্যা হয়েছে তাও যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
তবে এখন পর্যন্ত এ ওষুধে কাউকে বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৭
এমএস/এএ