শনিবার (১৯ আগস্ট) সকাল থেকে বস্তায় বালু ভরে রেলপথ সংস্কারের কাজ শুরু করেন হাজারো মানুষ।
লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেল রুটের হাতিবান্ধা মেডিকেলের পেছনে প্রায় দুইশ’ মিটার লাইনের নিচের মাটি ধসে গিয়ে সারাদেশের সঙ্গে বুড়িমারী স্থলবন্দসহ পাটগ্রাম ও হাতিবান্ধা উপজেলার রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
বন্যার তোড়ে নষ্ট হয়ে যায় শত শত হেক্টর ফসলি জমি। ভেসে যায় পুকুরের মাছ। পানি না শুকানোর আগে রেল লাইন মেরামত করা সম্ভব নয়, রেল বিভাগের এমন কথায় আগামী বন্যা থেকে নিজেদের বাঁচাতে এলাকাবাসী বস্তা কোদাল নিয়ে ছুটে আসেন স্বেচ্ছাশ্রমে রেল লাইন সংস্কারে। তাদের শ্রমে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক না হলেও আগামী বন্যা থেকে রক্ষা পাবে তাদের জানমাল ও ফসলি জমি।
এলাকাবাসীর সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন হাতিবান্ধা উপজেলা চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক অধ্যক্ষ সরওয়ার হায়াত খান, টংভাঙ্গা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান সেলিম হোসেন ও সির্ন্দুনা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরুল আমিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, ১৯ আগস্ট, ২০১৭
আরএ