নিহত উপজেলার গুলিয়াকৃষ্ণপুর গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে।
শনিবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে নিহতের চাচা জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে নন্দীগ্রাম থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় একইগ্রামের শামীম প্রামাণিকের মেয়ে নূরানী খাতুনকে (২০) অভিযুক্ত করা হয়েছে।
নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিনউজকে জানান, বেলা ১০টার দিকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (শজিমেক) মর্গে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার (১৮ আগস্ট) রাতে গুলিয়াকৃষ্ণপুর গ্রামের শামীম প্রামাণিকের মেয়ে নুরানী খাতুন (২০) একইগ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে জুঁই খাতুন (৫) ও ইজারুল ইসলামের মেয়ে কুলসুম খাতুনকে (৫) নাগর নদীতে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।
স্থানীয়রা টেরে পেয়ে নদী থেকে কুলসুম খাতুনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করলে ও জুঁই খাতুনকে বাঁচাতে পারেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৩ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৭
এমবিএইচ/এএটি/