বৃহস্পতিবার (১৭ আগষ্ট) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হেলাল উদ্দিন এ রায় দেন।
মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম চুন্নু বাংলানিউজকে বিষয় নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ছফর আলীর মেয়ে পাপিয়ার সঙ্গে একই উপজেলার মৃত ইদ্রিছ আলীর ছেলে মনিরুজ্জামানের ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর স্বামী যৌতুক দাবি করে। কিন্তু যৌতুক না দিলে স্ত্রী পাপিয়ার ওপর অমানসিক নির্যাতন শুরু করে।
পরে ২০১০ সালের ২৭ এপ্রিল পাপিয়াকে নির্যাতন করে হত্যা করে। পরদিন পাপিয়ার বাবা ছফর আলী ফুলবাড়ীয়া থানায় জামাতা মনিরুজ্জামান, তার মা মনোয়ারা বেগম এবং মনিরুজ্জামানের বন্ধু নজরুল ইসলামকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত দীর্ঘ শুনানি শেষে পাপিয়ার স্বামী মনিরুজ্জামানকে ফাঁসির আদেশ ও বন্ধু নজরুল ইসলামকে খালাস দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩১ ঘণ্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৭
এমএএএম/জিপি