এছাড়া নিখোঁজ শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল। পানিতে তলিয়ে নিখোঁজ রয়েছেন আরও অন্তত দুইজন।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সাতজনের মৃত্যুর পর তিনদিনে জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৪ জন।
যারা মারা গেছেন তারা হলেন, চিরিরবন্দর উপজেলার নোখইড় গ্রামের মৃত শমসের আলীর ছেলে সজির উদ্দিন (৬০); তিনি পানিতে ডুবে মারা গেছেন। একই উপজেলার নান্দারাই গ্রামের ইমান আলীর মেয়ে রিনা আক্তার বিনু (১০), চিরিরবন্দর উত্তরপাড়া গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে আরাফাত হোসেন (০৭) এবং দেয়াল চাপায় একই উপজেলার বড় শ্যামনগড় এলাকার মৃত হাফেজ উদ্দিন মন্ডলের স্ত্রী মোছা. মাজেদা বেগম (৬৫)। দুপুরে পার্বতীপুর উপজেলায় আতাবুর রহমান (৬০) নামে একজন পানিতে ডুবে মারা যান।
অন্যদিকে বিকেলে দিনাজপুর শহরের মির্জাপুর এলাকায় বন্যার পানিতে নিখোঁজ শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে রংপুর থেকে আসা ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
এছাড়াও সন্ধ্যায় বীরগঞ্জ উপজেলায় একজন কিশোর ও সদর উপজেলার বনকালি বড়ইল গ্রামে এক শিশু বন্যার পানিতে ডুবে নিখোঁজ রয়েছেন। একই এলাকায় সন্ধ্যায় সাপের কামড়ে তানজুলুন ইসলাম (২৫) নামে একজনের মৃত্যু হয়।
দিনাজপুর জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মোখলেছুর রহমান ও ফায়ার সার্ভিসের রংপুর থেকে আসা ডুবুরি দলের প্রধান মো. শফিক বাংলানিউজকে মৃতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বন্যার পানি নেমে যাচ্ছে দিনাজপুরে
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৫, ২০১৭
আইএ