এ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধির সর্বোচ্চ রেকর্ড হচ্ছে ২০১৬ সালে ১২১ সেন্টিমিটার। ১৯৮৮ সালে এ পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ১১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের গেজ রিডার (পানি পরিমাপক) আব্দুল মান্নান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে পানিবন্দি হয়েছে জেলার লক্ষাধিক মানুষ। নিরাপদ আশ্রয়ে নিজ ঘর-বাড়ি ছাড়ছেন তারা।
এদিকে রেল লাইনে পানি উঠায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ট্রেন। যে কোনো সময় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।
চলতি ২য় দফা বন্যায় ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, সরিষাবাড়ী, বকশীগঞ্জ উপজেলার ৩০টি উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ।
সবচেয়ে মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে ইসলামপুর উপজেলার পার্থশী, চিনাডুলী, সাপধরী ইউনিয়নে। এই তিনটি ইউনিয়ন এখন পুরাপুরি পানির নিচে।
এ পর্যন্ত জেলা প্রশাসন থেকে ৩১ মেট্রিক টন চাল ও ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বন্যার্তদের জন্য ৭৭টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামালপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আহমেদ কবির।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, ১৪ আগস্ট, ২০১৭
আরএ