এরা হলেন-সদর উপজেলার সায়রা গ্রামের আহমদ আলীর ছেলে শওকত শেখ (৩০) ও একই উপজেলার খানপুর এলাকার চুরামনি আবাসিক প্রকল্পের সোবহান শেখের ছেলে রেজাউল শেখ (২৯। গ্রেফতারকৃত যুবকদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে রোববার (১৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টায় বাগেরহাট সদর থানায় ধর্ষণ মামলা করেন নির্যাতিতা কিশোরীর মা।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ১ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে শওকত ও রেজাউলসহ আরও কয়েকজন ওই কিশোরীকে (১২) প্রলুব্ধ করে সদর উপজেলার খানপুর বাজারের একটি ঘরে নিয়ে যায়। পরে কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণের পরে ধর্ষকরা ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য কিশোরীর মাকে ভয়ভীতি দিয়ে আসছিল। তাই মামলা করতে দেরি হয়েছে।
ধর্ষণের স্বীকার কিশোরীকে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চুলকাঠি পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক অসীত কুমার রায় বাংলানিউজকে বলেন, গত রাতে মামলা হওয়ার পর আমরা এজাহারভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছি। আরও কয়েকজন পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
মামলার তদন্ত ও আসামিদের গ্রেফতারের সুবিধার্থে অন্য আসামিদের নাম প্রকাশ করেননি এ পুলিশ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৮ ঘণ্টা, ১৪ আগস্ট, ২০১৭
আরএ