বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেল থেকে কয়লা ক্রেতাদের নামে ডিও (ডেলিভেরি অর্ডার) লেটার ইস্যু শুরু করে খনি কর্তৃপক্ষ।
এরআগে, ১৮ জুলাই বিক্রিযোগ্য মজুদ কয়লার চেয়ে দ্বিগুনেরও বেশি আবেদন পড়ায় খনি কর্তৃপক্ষ সাময়িকভাবে কয়লা বিক্রি বন্ধ রাখে।
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) উপ-মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয়) প্রকৌশলী খান মো. জাফর সাদিক বাংলানিউজকে জানান, ১৭ জুলাই স্থানীয় ৪২টি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৩২ হাজার ৮২৪ টন কয়লা বিক্রি করা হয়। পরদিন ১৮ জুলাই ৩৭০টি প্রতিষ্ঠান প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার টন কয়লা চেয়ে আবেদন জানায়, যা বিক্রয়যোগ্য মজুদ কয়লার তুলনায় অনেক বেশি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সার্বিক বিষয় বিশ্লেষণ করে এবং পেট্রোবাংলার পরামর্শে কয়লা বিক্রি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তিনি আরো বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) ঢাকায় অনুষ্ঠিত খনির বোর্ড সভায় ১৮ জুলাই কয়লা চেয়ে আবেদনকারী ৩৭০টি প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকের নিকট ১০০ টন করে কয়লা বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়। এরপর বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেল থেকে ক্রেতাদের নামে ডিও (ডেলিভেরি অর্ডার) লেটার ইস্যু করা হচ্ছে। এর বাইরে নতুন কোনো ক্রেতার কাছে কয়লা বিক্রি বা আবেদনপত্র নেওয়া হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৬ গণ্টা, জুলাই ২৬, ২০১৭
এনটি