পুজার ভাই সঞ্জয় বাংলানিউজকে জানান, সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবার সে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু সে ৩.৯৫ পয়েন্ট পায়।
এর আগে এসএসসি পরীক্ষায় অল্পের জন্য এ প্লাস পায়নি। তখনও সে ৪.৮৬ পায়। কিন্তু মেডিকেলে অংশগ্রহণের জন্য মোট ৯.০০ পয়েন্ট প্রয়োজন। তাই সে মন প্রাণ দিয়ে এবার সে পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের চেষ্টা চালায়। তবুও সে এবার কাঙ্খিত ফলাফল লাভ করতে না পারায় সবার অগচরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।
পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত তাকে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে সে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে রয়েছে এবং আশঙ্কামুক্ত রয়েছে বলে জানান প্রফেসর ডা. এ কে এম মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪৬ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
বিএসকে/