শুক্রবার (২০ জুলাই) সন্ধ্যায় খাস কাউলিয়া মিয়াবাড়ী এলাকায় ৩৫ মিটার এলাকায় এ ধস নামে। বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) সকালে একই বাঁধের চর জাজুরিয়া পয়েন্টের ৫০ মিটার এলাকা ধসে যায়।
স্থানীয়রা জানান, যমুনা নদীর ভাঙন থেকে টাঙ্গাইল, নাগরপুর ও চৌহালী উপজেলা রক্ষার্থে ২০১৫ সালে ১০৯ কোটি টাকা ব্যয়ে সাত কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ কাজ শুরু হয়। এ প্রকল্পের প্রায় ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এর মধ্যে নয় দফায় এ প্রকল্পের বিভিন্ন পয়েন্টে ধস দেখা দেয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় মিয়াবাড়ী পয়েন্টে ফের ধস দেখা দেয়। বিচ্ছিন্ন হয় পাথরের বোল্ড ও জিও ব্যাগ।
এর আগে ২ ও ১৬ মে, ৮ ও ২৩ জুন, ৩, ৭ ও ১৯ সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) এ প্রকল্পটির বিভিন্ন অংশ ধসে যায়।
টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহজাহান সিরাজ বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে ভাঙন এলাকায় বালি ভর্তি জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। বাঁধ এলাকায় যমুনার পানির গভীরতা প্রায় ২৭ মিটার। ফলে লাঞ্চিং জোন নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এ কারণে বার বার ধস নামছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৩ ঘণ্টা, জুলাই ২১, ২০১৭
এনটি