বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সুবিদপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পৌর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনজুর আহমেদ সুজন বাংলানিউজকে বলেন, গোলাম হোসেনসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের কয়েকশ নেতাকর্মী হাশিমপুর মিয়ারবাজার তার বাড়িতে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভায় যোগ দিতে কচুয়া থেকে রওনা দেই।
এসময় গাড়িতে থাকা নূরুল ইসলাম, ইব্রাহীম, হাবিবুর রহমান, সিদ্দিকুর রহমান, মুজিবুর রহমান, আবু তাহের ও আমান উল্লাহ আহত হন।
এছাড়া তারা ৯টি লেগুনা গাড়ি ও পাঁচটি সিএনজি স্কুটার ও ১০টি অটোরিকশা ভাঙচুর করে। পরে ওই সভাটি নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পরে শুরু হয়।
এ বিষয়ে এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মো. গোলাম হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, কচুয়ায় এর আগেও আমার গাড়ি বহরে হামলা করা হয়েছে। আজও আমার কর্মী সমর্থকদের উপর হামলা করা হলো। যারা এ কাজটি করেছে তারা সন্ত্রাসী ছাড়া আর কিছু নয়। রাজনীতি এবং কথা বলাকে কেন বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে জানি না। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যাক্কারজনক।
কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ বাংলানিউজকে বলেন, আমার জানা মতে, কচুয়াতে এ রকম ঘটনা ঘটেনি। তবে উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি হবে হয়তো তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া হতে পারে।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, উভয়পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তবে গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা জানি না। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৫ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৭
আরবি/