কখনও সিটি করপোরেশন আবার কখনও ওয়াসার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি চলে বছরের প্রায় সময়ই। আর এতে সময়ও লাগে প্রয়োজনের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি।
দীর্ঘদিন ধরে ফুটপাতের কাজ চলছে পূর্ব রামপুরার এই জায়গায়।
মূল সড়কের অর্ধেক অংশ নিয়েই রয়েছে নির্মাণ সামগ্রী।
সাইকেল চালানোর জন্যও অবশিষ্ট জায়গা নেই সড়কে। তাই চালক তার দ্বিচক্রযান হাতে নিয়েই হাঁটা শুরু করেছেন।
মূল সড়কে যানজট। পাশাপাশি থেমে নেই শ্রমিকদের কাজও।
রামপুরা মোড়ের রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী, ড্রেনে নেই ঢাকনা!
আরেক ভয়াবহ অবস্থা রামপুরা-বনশ্রী প্রধান সড়কের। রামপুরা ব্রিজ থেকে সি-ব্লক পর্যন্ত রাস্তায় সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য গর্ত।
যেখানে-সেখানে বাস থামিয়ে যাত্রী তোলা-নামানো, অবৈধ পার্কিং, ভাঙাচোরা সড়ক, সড়ক বন্ধ করে নির্মাণকাজ, সড়কে ময়লার খোলা কনটেইনার এবং বিশালাকার বাসের ইউটার্নের কারণে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। প্রতিদিন এ দৃশ্যের দেখা মেলে রামপুরা সেতু থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত প্রগতি সরণির অন্তত চারটি জায়গায় ।
নর্দ্দা, নতুনবাজার, উত্তর বাড্ডা, মধ্য বাড্ডা, মেরুল বাড্ডা, হাতিরঝিল-এর সবকটি পয়েন্টে ইউটার্ন রয়েছে। এগুলো আসলে ইউটার্ন না বলে যানজট সৃষ্টিকারী মোড় বলাই যায়। এ সড়কে ইউটার্নের কারণে দুর্ভোগ বেড়েছে বলে মনে করে যাত্রীরা।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৭
আরআর