নিহত জহুরা খাতুন ওই গ্রামের আব্দুল খালেকের স্ত্রী।
বুধবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ বজলার রহমান বাংলানিউজকে জানান, জহুরা খাতুনের ছেলে মাইনুল মিয়ার সঙ্গে কয়েক মাস আগে বিয়ে হয় একই গ্রামের রশিদ মিয়ার মেয়ে লাইজু আক্তারের।
বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই জহুরা খাতুনের সঙ্গে তার ছেলের বউ লাইজুর বনিবনা হচ্ছিলো না। এরই জের ধরে বুধবার রাতে কথা কাটাকাটি হয় তাদের মধ্যে। একপর্যায়ে লাইজুর ভাই মজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান ও নাজমা খাতুন এগিয়ে এসে জহুরাকে মারধর করলে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
ওসি আরো জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য লাইজুর ভাই মজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান ও নাজমা খাতুনকে আটক করা হয়েছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৫ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৭
এএটি/