সুমি ওই গ্রামের বাবুল আক্তারের মেয়ে ও সুন্দরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী।
সুমির নানা রফিজ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, একই গ্রামে বাড়ি হওয়ার কারণে সুমি তাদের বাড়িতেই থাকতো।
বাড়ি আসতে দেরি করায় সন্দেহ হলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই খালে অনেক খোঁজাখুঁজি করা হলে সুমিকে পাওয়া যায়নি। পরে পাশের একটি ব্রিজের কাছে সুমির মরদেহ ভেসে উঠে।
এ সময় তার মরদেহ উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসা হয় বলে জানান নানা রফিজ উদ্দিন।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৭
এসএস/এসআরএস