সোমবার (১৭ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হলরুমে এক বৈঠকে সৃষ্ট ঘটনার অবসান হয়। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যকার ভুল বোঝাবুঝির নিরসন করে রাস্তা প্রশস্থকরণ কাজ এগিয়ে নেওয়ার জন্য উভয়ে সম্মত হন।
বৈঠকে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ছাড়াও সিটি কাউন্সিলর রাজিক মিয়া, সৈয়দ তৌফিকুল হাদি, আব্দুল মুহিত জাবেদ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পক্ষে মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- হাসপাতালের ভাইস চেয়ারম্যান বশির আহমদ, ডা. মোদাব্বির হোসেন, পরিচালক ফখরুল ইসলাম, এন আই খান ও ইমদাদ হোসেন চৌধুরী।
সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে মহানগরীর রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হয়। এর জের ধরে সিলেট ইউমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. শাহ আব্দুল আহাদকে লাঞ্ছিতের অভিযোগ ওঠে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র সিসিক আরিফুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে।
এদিন সন্ধ্যায় প্রেসব্রিফিং করে ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে মেয়র আরিফ বলেন, নগর উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তার বিরুদ্ধে বদনাম রটানো হচ্ছে।
রাত ১০টায় মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ওই হাসপাতালে রোগী দেখতে গেলে কর্তৃপক্ষ তাকে নিয়ে বৈঠকে বসে ঘটনার নিষ্পত্তি টানেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৫২০ ঘণ্টা, জুলাই ১৮, ২০১৭
এনইউ/এসএনএস