আসামিরা হলেন- জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী এএসএম আরেফ বিল্লাহ ডাকুয়া, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের লেবার মো. সাইফুল ইসলাম ও ঠিকাদার মো. আব্দুল খালেক সরকার।
সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেলে বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে নকশা অনুযায়ী কাজ করেনি। তারা রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করেছেন। এজন্য তাদের নামে ২০১৬ সালের ১৮ এপ্রিল গাইবান্ধা থানায় একটি মামলা করে দুদক। মামলা নম্বর ২৭। আর মামলাটি তদন্ত করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. জাকারিয়া।
এছাড়া কমিশনের তদন্তে আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে লাভবান হওয়ার জন্য এই অপকর্ম করেছে বলে প্রতীয়মান হয়। যে কারণে কমিশন এ চার্জশিট অনুমোদন দিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৭
এসজে/এএ