ডাকাতিয়া নদী রক্ষায় বিআইডাব্লিউটিএ অবৈধ দখলদারদের তালিকা তৈরি করে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে তা উচ্ছেদ করবে।
সোমবার (১৭ জুলাই) দুপুর ১২টায় চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা নদী রক্ষা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ডাকাতিয়া নদীর খনন কাজ শুরু হয়েছিল। কি কারণে তা বন্ধ হয়ে গেছে, তা জেনে বিষয়টি নৌ-মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হবে।
এসময় তিনি মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীতে চাঁদপুর পৌরসভার কি পরিমাণ বর্জ্য অপসারণ হয় তা নির্ধারণ করে জানানোর জন্য জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেন।
আতাহারুল ইসলাম আরো বলেন, ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ব্র্যান্ডিং হয়েছে। তাই এ জেলার নদী রক্ষা করতে হবে। এতে আগে থেকেই পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কারণ নদী ক্ষতির সম্মুখীন হলে পুনরায় তা রক্ষা করা কষ্টকর।
চাঁদপুর জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সবুর মণ্ডলের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. আলাউদ্দিন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মাসুদ হোসেনের সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মো. শরীফ জামিল, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম, মতলব দক্ষিণ উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক সিরাজুল মোস্তফা তালুকদার, মতলব দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শহীদুল ইসলাম ও চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি জিএম শাহীন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৭
টিএ/আরএ