রোববার (১৬ জুলাই) রাত ৮টায় কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ঘর করে দেওয়া, সুচিকিৎসা দেওয়া, লেখাপড়া সুনিশ্চিত করা এবং বন্যা চলে না যাওয়া পর্যন্ত বন্যার্তদের খাদ্য দিয়ে রাখা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ।
তিনি আরো বলেন, কুড়িগ্রামে নয়টি উপজেলার মধ্যে ছয়টি উপজেলাই ক্ষতিগ্রস্ত। ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাড়ে ৪০০ টন চাল, ১৪ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। পানি না নামা পর্যন্ত খাদ্য সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. রিয়াজ আহম্মেদ, স্থানীয় সংসদ সদস্য মো. রুহুল আমিন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলী, জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান, পুলিশ সুপার মো. মেহেদুল করিম, প্রেসক্লাব সভাপতি মমিনুল ইসলাম মঞ্জু প্রমুখ।
সোমবার (১৭ জুলাই) দিনব্যাপী কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার চর শাখাহাতি ও উলিপুর উপজেলার বজরা এলাকায় বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণ করবেন মন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৭
এনটি