এক শ্রেণির মুনাফালোভী চক্র নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে প্রভাব খাটিয়ে প্রকাশ্যে যাত্রী পারপার করছে।
জানা যায়, প্রতি বছর ১৫ মার্চ থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সাত মাস সি-সার্ভে ছাড়া সব ধরণের লঞ্চ ও ট্রলার চলাচল নিষিদ্ধ।
ঝুঁকিপূর্ণ নৌ-রুটগুলোর মধ্যে- ইলিশা-মজুচৌধুরীরহাট, ইলিশা-পাতারহাট-মেহেন্দিগঞ্জ, মদনপুর-আলেজেন্ডার, হাকিমুদ্দি-আলেজেন্ডার, তজুমদ্দিন-মনপুরা-চরজহির উদ্দিন, চরফ্যাশন-ঢালচর, চরফ্যাশন-মনপুরা, দৌলতখান-নোয়াখালি, মনপুরা-কলাতলী, ভেলুমিয়া-ধুলিয়া, নাজিরপুর-কালাইয়াসহ অন্তত ৩০টি নৌপথ।
ভোলা সুশীল সমাজের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট নজরুল হক অনু বাংলানিউজকে বলেন, অবৈধ নৌযান চলার বিষয়ে জেলা প্রশাসন সঠিক তদারকি না করায় এমন অনিয়ম প্রকাশ্যে দিনের পর দিন চলছে।
এ ব্যাপারে বিআইডব্লিটিএ ভোলা ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক মো. নাসিম বাংলানিউজকে বলেন, ডেঞ্জার জোনে যাতে ছোট ছোট নৌযান না চলে সেদিকে মাঝে মধ্যেই আমাদের অভিযান চলছে। তবে নিরাপদ নৌযান সংকটের কারণে মাঝে মধ্যে ট্রলারে যাত্রী পারাপার হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০৭ ঘণ্টা, জুলাই ১৭, ২০১৭
ইউএম/এনটি