যমুনা নদী তীর সংরক্ষণ বাঁধের এই ভাঙন ঠোকানোর কাজ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও সেনাবাহিনীর ১১ রিভার ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়নের সদস্যরা।
রোববার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যার আগে বাঁধটির ভাঙনের মুখ পুরোপুরি বন্ধ হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের বাহুকা এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণ সংযোগ বাঁধটির ২০ মিটার এলাকা ভেঙে যায়। যমুনার পানির প্রবল স্রোতে বাঁধটির ভাঙনের ফলে মুহূর্তের মধ্যেই পানি লোকালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করে।
ভাঙন মুখ বন্ধ করতে শুক্রবার (১৪ জুলাই) সকাল থেকে সেনাবাহিনীর সহায়তায় বালুভর্তি জিও ব্যাগ নিক্ষেপ করে পাউবো।
৭০ ঘণ্টা জিও ব্যাগ ডাম্পিং করার পর রোববার সন্ধ্যায় ভাঙন বন্ধ হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম রোববার সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে জানান, যমুনার পানির প্রবল স্রোতে বৃহস্পতিবার রাতে বাঁধটি ভেঙে যায়। তবে ভাঙনরোধে সেনাবাহিনীর সহায়তায় শুক্রবার সকাল থেকে কাজ শুরু হয়। টানা ৭০ ঘণ্টা কাজ করার পর ভাঙন বন্ধ হয়।
তিনি বলেন, এখন আর আতঙ্কের কিছু নেই। তবে আরও কয়েকদিন কাজ করে বাঁধটিকে শক্তিশালী করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৭ ঘণ্টা, ১৬ জুলাই, ২০১৭
আরএ