তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বিদ্যাবাগিস গ্রামের মৃত সতীশ চন্দ্র রায়ের ছেলে।
রোববার (১৬ জুলাই) সকালে সদর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বিদ্যাবাগিস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নুর মোহাম্মদ বাংলানিউজকে জানান, দীর্ঘদিন ধরে পেটের ব্যথা ও কিডনীর রোগে ভুগছিলেন সুরেশ চন্দ্র। জটিল রোগেল ব্যথা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১১ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৭
এএটি/