ঈদের ছুটিতে মানুষকে আকৃষ্ট করতে কর্তৃপক্ষও রেখেছে বিশেষ আয়োজন ও বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা।
আশপাশের এলাকাগুলো ছাড়াও বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শনার্থীরা এসেছেন এসব বিনোদন কেন্দ্রে। মজার মজার বিভিন্ন রাইডে চড়ে আর নেচে-গেয়ে মাতিয়ে তুলছেন পুরো থিম পার্ক। ছোট-বড় সব বয়সীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের মজাদার রাইডগুলোও ছুটে চলছে আপন গতিতে।
দর্শনার্থীরা বলেন, ‘আমরা যারা ঈদে গ্রামের বাড়িতে যেতে পারিনি, তাদের জন্য এর চেয়ে সুন্দর ব্যবস্থা আর হতে পারে না’। তবে ঢাকা নগরীতেও ভালো কিছু থিমপার্ক হওয়া উচিৎ বলেও মন্তব্য করেন কেউ কেউ।
টাঙ্গাইল থেকে আসা রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রতি ঈদ উৎসবই উপভোগ করতে ছুটে আসি সাভারের নন্দন পার্ক, ফ্যান্টাসি কিংডম আর জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। পরিবারের সঙ্গে এসেছি ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে’।
কনকর্ড গ্রুপের ফ্যান্টাসি কিংডমের জেনারেল ম্যানেজার মেজর (অব.) মনজুর উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে নগরবাসী আবারো ফিরবেন কোলাহলপূর্ণ যান্ত্রিক জীবনে। আর তাই আনন্দ উপভোগ ও কিছুটা স্বস্তি পেতে এখানে ছুটে আসছেন তারা। আগামী দশদিন চলবে আমাদের এ বিশেষ আয়োজন’।
আশেপাশের সকল বিনোদন কেন্দ্রসহ সাভার ও আশুলিয়ার সিনেমা হলগুলোতেও ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি দেখতে উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১০ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৭
এএসআর