প্রধান ঈদগাহে সকাল সাড়ে ৭টা ও ৯টায় দু’টি জামাত এবং খানপুরে ৮টায় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের জামাতকে কেন্দ্র করে ছিলো ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সোমবার (২৬ জুন) ভোর থেকেই ঈদের জামাতের আশপাশে এলাকায় দেখা যায় ৠাব-পুলিশের বিশেষ দল। ৠাবের পক্ষ থেকে আলাদাভাবে ১০টি টহল টিম প্রতি মুহূর্তে ঘুরে পর্যবেক্ষণ করে ঈদের জামাত। এছাড়া সাদা পোশাকে পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশ, ডিবির তৎপরতাও ছিলো চোখে পড়ার মতো।
নামাজের আগে বিশেষ বয়ানে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে পরিবার, সমাজ ও ইমামদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে অনুরোধ করা হয়। নানা ফজিলত ও মাসলা মাসায়েল জানিয়ে নামাজের পর পড়ে শোনানো হয় খুতবা।
ঈদের প্রধান জামাতের আগে জেলা প্রশাসক রাব্বি মিয়া বলেন, সড়ক পেরিয়ে রাস্তায় মানুষ দেখে অনেক ভালো লাগছে। আমাদের ধর্মীয় গুণাবলী অর্জনের পাশাপাশি মাদক নির্মূলে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ এটি আমাদের সমাজের এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা। জঙ্গিবাদ নির্মূলে পারিবারিকভাবে সবার আগে শিক্ষা দেওয়া জরুরি।
নামাজ শেষে দেশের উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় আমিন আমিন ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে ঈদ জামাতের আশপাশে সড়কগুলোও।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৭
এএ