সোমবার (২৬ জুন) সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান।
নিহত সামিউল আলম তুরিন সরকার সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া গ্রামের নুরুল হক সরকারের ছেলে।
রোববার (২৫ জুন) রাতে সদর উপজেলার ভাটোদারা এলাকায় নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। এতে সামিউল আলম তুরিন ও নাঈম হোসেনসহ সাতজন গুরুতর আহত হন। অপর আহতরা হলেন, সিংড়া উপজেলার হাতিয়ানদহ গ্রামের সাজাহান আলীর ছেলে শাহিন (৩৬), গোবিন্দপুর ঘাটের আবুল কাশেমের ছেলে ইসলাম হোসেন (১৭), সদর উপজেলার বেতপাড়া আমহাটি গ্রামের মৃত শঙ্করের ছেলে ভুলু (৪৫), পুর্ব হাগুরিয়ার সেকেন্দার আলীর ছেলে আল আমিন (৪০)। বাকি একজনের নাম জানা যায়নি।
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিকদার মশিউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে সামিউল ও নাঈমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন সকালে তারা মার যান।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৪ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৭
এনটি