এ জামাতে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, সংসদ সদস্য, জাতীয় সংসদের কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও সাধারণ মুসল্লিরা অংশগ্র নেন।
নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহ'র শান্তি কামনায় দোয়া করা হয়।
এর আগে, সকাল ৭টা থেকেই এ জামাতে শরিক হতে আসতে শুরু করেন নানা বয়সী মুসল্লিরা। শিশু-বৃদ্ধ থেকে শুরু করে সববয়সী মুসল্লিরা যোগ দেন এ জামাতে। কেউ জায়নামাজ হাতে, কেউবা খালি হাতেই নামাজ আদায় করতে আসেন এখানে। পাঞ্জাবী, পাজামা, টুপির সঙ্গে আতর মাখিয়ে কাতারবদ্ধ হন সবাই।
টানা এক মাস সিয়াম সাধনার পর আসে পবিত্র ঈদুল ফিতর। মুসলমানদের কাছে তাই এ ঈদ সবচেয়ে বেশি তাৎপর্যপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। এজন্য জামাতে শরিক হওয়া মুসল্লিদের চোখে-মুখে আনন্দও লক্ষ্য করা যায়।
রাজধানী বলেই গ্রামের মতো এখানকার মুসল্লিরা এতো বেশি একে অপরের পরিচিত নন। তবুও কোনো সংকোচ বা সংশয় নেই। একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি ও কুশল বিনিময় করেন।
তবে ঈদ জামাতে যোগ দিতে এসে সবাই মেতে ওঠেন সেলফি উৎসবে। কেউ দল বেঁধে কেউবা একাই সেলফি তোলেন ঈদের মুহূর্তটা ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখতে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৯ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৭
ইইউডি/এইচএ/