ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। ঈদের আনন্দের ঢেউ এই সব পথশিশুদের মনেও লেগেছে।
এই পথ শিশুদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদে নতুন জামা-কাপড় তাদের কপালে এইবার জোটেনি। ঈদের দিন সকালে ভালো খাবার খেতে পারবে কিনা তাও জানে না। তবে চাঁদ রাতের আগে হাতে একটুখানি মেহেদি লাগাতেই ঈদের আনন্দের পরিপূর্ণতা পেয়েছে তাদের মনে।
বন্ধুসভার ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক আরবিন জামান বন্ধনী সৈয়দপুর প্লাজায় এসে পথশিশুদের হাতে মেহেদী লাগিয়ে দেন। এতেই মহাখুশি তারা।
পাঁচ বছরের সুমি। বসে আছে ঘরের এককোণে। একজনের লাগানোর পর সে মেহেদি লাগাবে। তার বাবা নাদিম রিকশা চালায় সৈয়দপুর শহরে।
সে বাংলানিউজকে জানায়, পরিবারের সবার কাপড় হয়নি। বাবা বাজার থেকে তার জন্য জামা এনেছে। মেহেদি লাগাতে পেরে খুশিতে আত্মহারা সে।
বিউটির বাবা কালা টোকাই ও মা চায়না বেগম ঝিয়ের কাজ করে সংসার চালান। এখনও ঈদের জামা কেনা হয়নি বিউটির। তবে মেহেদি লাগাতে পেরে খুশির সীমা নেই তার।
বাংলাদেশ সময়: ২৩২৪ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৭
এমএ/এসএনএস