শনিবার (২৪ জুন) দিবাগত রাতে সাদ্রা হামিদিয়া সিনিয়র (ফাযিল) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু বকর বিষয়টি বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দরবার শরীফের ঈদগাহ্ এর মুসল্লী মো. শরীফুল ইসলাম জানান, ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য দরবার শরীফের সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
সাদ্রা দরবার শরীফের বর্তমান পীর মাওলানা আবু জোফার মো. আব্দুল হাই জানান, দরবার শরীফের তৎকালীন পীর মাওলানা ইছহাক (রহ.) আরব দেশসমূহের সঙ্গে মিল রেখে আগাম রোজা রাখাসহ দুই উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালনের নিয়ম চালু করেন। হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা গ্রামে ১৯২৮ সাল থেকে এই প্রথা চালু হয়।
যেসব গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে, গ্রামগুলো হচ্ছে, হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর, মনিহার, বরকুল, অলীপুর, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, কালচোঁ, মেনাপুর; ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, বদরপুর, মুলপাড়া, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, কাঁশারা, শোল্লা, রূপসা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট, মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ কচুয়া ও শাহরাস্তি উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের একাংশ।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৫ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৭
আরআই