শনিবার (২৪ জুন) সকালে থেকেই লঞ্চ, স্পিডবোট এবং ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ লক্ষ্য করা গেছে।
ঘাট সূত্র জানায়, অতিরিক্ত যানবাহনের চাপের কারণে কাঁঠালবাড়ি এলাকায় দীর্ঘ গাড়ির সারির সৃষ্টি হয়েছে।
বাগেরহাটের মোল্লারহাট এলাকার যাত্রী সাজন হক বাংলানিউজকে বলেন, সাধারণ সময় বাসে ৩০০ টাকা ভাড়া নেওয়া হয়। কিন্তু এখন যাত্রীদের জিম্মি করে ৫০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। এছাড়া বাসের ভেতরেও বাইরে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
শিমুলিয়া ঘাট থেকে লঞ্চে আসা যাত্রী নাজমুল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, লঞ্চে ৩৩ টাকার পরিবর্তে ৫০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। আমরা বাধ্য হয়েই এই অতিরিক্ত ভাড়া গুনছি। কি করব, বাসার সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ করব, তাই অতিরিক্ত ভাড়া দিচ্ছি।
মাদারীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (শিবচর সার্কেল) আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, কাঁঠালবাড়ি ঘাটের পাশাপাশি লঞ্চের জন্য আলাদভাবে চালু রাখা হয়েছে কাওড়াকান্দি ঘাট। এই নৌরুটে ১৯টি ফেরি, ৮৭টি লঞ্চ ও ১০০ টিরও বেশি স্পিডবোট চলাচল করে। ঈদে যাত্রীদের নিরাপত্তায় সিসি টিভি ক্যামেরার পাশাপাশি ৩০০ বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩১ ঘণ্টাম জুন ২৪, ২০১৭
এনটি