শুক্রবার (২৩ জুন) রাত পৌনে ১২টার দিকে এসব তথ্য জানান বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ।
বাংলানিউজকে তিনি জানান, মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে মাঝে মধ্যে ছোটখাট দুর্ঘটনা ঘটায় যানজট একেবারে নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না।
অপরদিকে, হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানী জানান, রাত ১১টার পর থেকে তেমন যানজট দেখা যায়নি। মাঝে মধ্যে যানজট দেখা দিলেও পুলিশের প্রচেষ্টায় সেটা কিছুক্ষণের মধ্যেই নিরসন হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, শনিবার সকাল থেকে গাড়ির চাপ আরো বাড়বে। অতিরিক্ত চাপের কারণে যাতে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি না হয় সেজন্য হাইওয়ে পুলিশ সতর্ক রয়েছে।
এদিকে, যানজটের কারণে নলকা বাইপাস দিয়ে সিরাজগঞ্জ শহর হয়ে মুলিবাড়ী মহাসড়কে যাচ্ছে অসংখ্য যানবাহন। এতে মাঝে মধ্যে শহরেও যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহীনুর আলম খান বাংলানিউজকে জানান, যানজট নিরসনে ট্রাফিক ও হাইওয়ে পুলিশ ছাড়াও অতিরিক্ত ৩শ’ রিজার্ভ পুলিশ মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে। এক দেড় কিলোমিটার পর পরই পুলিশ রাখা হয়েছে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১২ স্পেশাল কোম্পানি সিরাজগঞ্জ ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর সাফায়ত আহম্মেদ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে র্যাবের তিনটি টিম মহাসড়কে টহল দিচ্ছে। এছাড়া সাদা পোশাকধারী র্যাব সদস্যরাও বিভিন্ন পয়েন্টে দায়িত্ব পালন করছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১২৫ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৭
এসআই