প্রকাশ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চললেও পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘আমাদের জানা মতে যশোরে কোনো অবৈধ কারখানা নেই। ’
যশোর শহরের শংকরপুর আবাসিক এলাকায় গত ১৮ জুন অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ পলিথিন কারখানার সন্ধান পান ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ছাড়পত্র ছাড়া কারখানা গড়ে তোলায় গত ১৯ জুন রাজারহাটের বিসমিল্লাহ ফ্রেশ মুড়ি মিলকে ৩০ হাজার টাকা, ১৫ জুন একই এলাকার জননী মুড়ি মিলকে ১৫ হাজার টাকা, ২৭ মে শহরের বিসিক এলাকার চিড়া ও মুড়ি মিলকে ১০ হাজার টাকা, ১২ মে শেখহাটির শাপলা মুড়ি মিলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া ২৭ মে শেখহাটির রাজু এন্টারপ্রাইজ, ৩১ মে হামিদপুরের নিউ আল-আমীন লাচ্চা সেমাই কারখানা, ১১ এপ্রিল বারান্দিপাড়া সিমরান ফুড প্রোডাকস কারখানায় অভিযান চালিয়ে জরিমানার পাশাপাশি বন্ধ করে দেওয়া হয়। গত ১২ এপ্রিল শহরের বেজপাড়া এলাকার আল-আমীন জর্দা ফ্যাক্টরিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযোগ পাওয়া গেছে, ভ্রাম্যমাণ আদালত বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠা কারখানার সন্ধান পেলেও তার কোনো খোঁজ রাখে না যশোরের পরিবেশ অধিদফতর।
এ বিষয়ে যশোর পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আতাউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১২ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০১৭
আরআর