ঈদকে সামনে রেখে অতিরিক্ত যাত্রী চাপে বাড়ি ফেরা এখন কিছুটা শঙ্কায় পরিণত হয়েছে। সঙ্গে বৃষ্টি ও নদীর স্রোতও শঙ্কার কারণ।
বর্ষাকাল হওয়ায় নদীতে স্রোত বেশি। নৌপথে ঈদযাত্রা তাই একটু ঝুঁকিপূর্ণই বটে। এ জন্যই বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলাসহ পুরো দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দারা ঈদে বাড়ি ফেরা নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন বলে মনে করছেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুস সাহেদ মিয়া।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এখন নদীতে খুব স্রোত। আবার যাত্রীদের চাপও খুব বেশি। তবুও বাড়ি ফিরতে হবে। আমি পরিবারসহ বরিশালের গ্রামের বাড়িতে ফিরছি মা-বাবার সঙ্গে ঈদ করার জন্য। ছুটি হবে কিনা এমন আশঙ্কায় কেবিনে টিকিট করিনি। এখন ডেকে ম্যানেজ করে যেতে হবে।
আকলিমা নামের পটুয়াখালীর এক যাত্রী বলেন, গার্মেন্টসে চাকরি করি। ডিউটি শেষ করে এখন টার্মিনালে। এতো ভিড়ে কোনো লঞ্চেই উঠতে পারছি না। হয়ত বেশি টাকা দিয়ে হলেও যেতে হবে।
হিসাব নয়, লঞ্চে যাত্রী উঠছে ‘আইডিয়া’ মতো!
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৬ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০১৭
এসআইজে/আইএ