ট্রেনের যাত্রী গাইবান্ধাগামী শামসুল হক বাংলানিউজকে বলেন, বৃহস্পতিবার (২২ জুন) দিবাগত রাত ১০টা ১০মিনিটে কমলাপুর থেকে ছাড়ার কথা থাকলেও ট্রেনটি ছাড়ে রাত ১১টার দিকে।
কিন্তু বিমানবন্দর স্টেশনে গিয়ে দেখা দেয় বিপত্তি।
আবারো বিপত্তি দেখা দিয়েছে। দু'টি বগি দেবে যাওয়ায় এখানেও সাড়ে তিন ঘণ্টা থেমে থাকে ট্রেনটি। পরে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গন্তব্যের দিকে চলতে শুরু করে।
লালমনিরহাটগামী ট্রেনটিতে সিরাজগঞ্জ, নাটোর, শান্তাহার, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুরের শত শত যাত্রী অবর্ণনীয় কষ্টের শিকার হচ্ছেন বলে জানান শামসুল হক।
তিনি জানান, রাত ১০টায় কমলাপুর ছেড়ে সকাল ১০টার মধ্যে ট্রেনটির আবার লালমনিরহাট থেকে ঢাকা আসার কথা। অথচ ১২ ঘণ্টাতে মাত্র অর্ধেক রাস্তায় পৌঁছেছে।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ট্রেনটি বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন ত্যাগ করেছে। রাস্তায় আবারও থামবে কিনা- সে শঙ্কায় আছেন যাত্রীরা।
যাত্রীরা বলছেন আনন্দের ঈদ আরামদায়ক করতে আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল।
বেলা সোয়া একটায় ট্রেনটি নাটোরে পৌঁছেছে বলে জানান ট্রেনে অবস্থানরত ওই যাত্রী।
ট্রেনটি অপর যাত্রী লালমনিরহাট আদিতমারী উপজেলার রমজান আলী জানান, সাতটা ৫০ মিনিটে ট্রেনটি লালমনিরহাট পৌঁছায়। অথচ সকাল ১০টায় ট্রেনটি পৌঁছানোর কথা ছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৪ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০১৭/আপডেট ১৩২৮ ঘণ্টা
এমআইএইচ/বিএস