বৃহস্পতিবার (২২ জুন) দুপুর ১২টায় যাত্রীদের বেনাপোল ও পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে পাসপোর্টের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভারতে পাঠানো হয়।
এর আগে নাভরণ হাইওয়ে পুলিশ বেনাপোল চেকপোষ্টে বাস থেকে যাত্রীদেরকে নামিয়ে বাস ও চালককে আটক করে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর শরীফ বাংলানিউজকে জানান, দুর্ঘটনা কবলিত ওই বাসটিতে ৩৮ জন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে ২২ জন ভারতীয় ও ১৬ জন বাংলাদেশি। তবে দুর্ঘটনায় তারা কেউ হতাহত হননি। তাদের ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ কলকাতা যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেবেন।
এদিকে নিহত বেনাপোল বন্দর উপ-পরিচালকের গাড়ি চালক জাহিদুরের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত বন্দরের উপ-পপরিচালক (ট্রাফিক) আমিনুল ইসলামকে শার্শা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
শার্শা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ঘাতক বাস ও চালক পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এঘটনায় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে মামলা করছেন।
মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান তিনি।
**মৈত্রী বাসচাপায় বেনাপোল বন্দরের গাড়ি চালকের মৃত্যু
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৩ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৭
এজেডএইচ/বিএস