তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি একটি অঙ্গীকারের শামিল। এ অঙ্গীকার পূরণে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে নিজ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের সাম্প্রতিক অর্জন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। আমরা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (এমডিজি) পূরণ করে ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পথে চলেছি। বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সেই অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করবে।
মঙ্গলবার (২০ জুন) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগ এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের আওতাধীন দফতর ও সংস্থাসমূহের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব সিরাজুল হক খানের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতর, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতর, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর, নিমিউ ও টেমো বিভাগের প্রধানগণ চুক্তি সই করেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে চুক্তি সই করেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর ও নিপোর্টসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রধানরা।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, নিপোর্টের মহাপরিচালক বেগম রওনক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. কাজী মোস্তফা সারোয়ার, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশল ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম এ মোহীসহ বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার প্রতিনিধিরা এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৭
এমএন/ওএইচ/