সোমবার (১৯ জুন) দুপুরে বরিশাল নদী বন্দরের কনফারেন্স রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-পরিচালক আজমল হুদা সরকার মিঠুর সভাপতিত্বে বিআইডব্লিউটিসি, পুলিশ, র্যাব, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস, সিটি করপোরেশন ও সিভিল সার্জনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আজমল হুদা সরকার মিঠু বলেন, যাত্রীদের নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারি রুখতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। যাত্রীদের সুরক্ষায় সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে মেডিকেল টিম থাকবে নদী বন্দরে। এছাড়া সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা করা হবে যাত্রী ছাউনির।
তিনি বলেন, ঈদে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নদী বন্দরে প্রবেশ মুখে আর্চওয়ে স্থাপন করা হবে। এছাড়া থাকবে পুলিশ ও র্যাবের একাধিক টিম। সার্বক্ষণিক থাকবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরাও।
কোনো লঞ্চ ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী ধারণ করলে সেই লঞ্চ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান বিআইডব্লিউটিএ’র এ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৯ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৭
এমএস/জিপি