তবে প্রকৃতির ভ্যাপসা গরম কাটছে না। ফলে রোজাদারসহ ঈদ কেনাকাটায় আসা সাধারণ মানুষ সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন।
যশোর বিমান বাহিনীর আবহাওয়া অফিস বলছে, চলতি আষাঢ় মাসের প্রথম পাঁচদিনের মধ্যে তিনদিনে যশোরে মোট বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩০ মিলি মিটার। এরই মধ্যে, গত রোববার (১৮ জুন) যশোরে হালকা রিমঝিম বৃষ্টি ঝরলেও তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আর সোমাবার (১৯ জুন) দুপুর পর্যন্ত সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াম, তবে বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। যশোরের আকাশে হালকা মেঘ রয়েছে। রয়েছে প্রচণ্ড ভ্যাপসা গরম।
যশোর বিমান বাহিনীর আবহাওয়া অফিসের এলএপি লিটন বাংলানিউজকে বলেন, ‘পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় গুমোট আবহাওয়ার কারণে ভ্যাপসা গরম কাটছে না। ’
যশোর শহরের বড় বাজারে ঈদ কেনাকাটা করতে আসা রেকসোনা পারভীন বাংলানিউজকে বলেন, ‘গরমের কারণে আসবো আসবো করেও ঈদের কেনাকাটা করতে আসা হচ্ছে না। আজ এসেছি। কিন্তু রোজা রেখে ভ্যাপসা গরমে প্রচণ্ড ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৪ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৭
এএটি/