তার দাবি, এখানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। পর্যাপ্ত খাদ্যও মজুদ রয়েছে।
১৪ জুন থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বক্ষণ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
রোববার (১৮ জুন) দুপুরে জেলা প্রশাসন সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, রাঙ্গামাটি শহরে বাজারগুলোতে জ্বালানি তেলের সংকট দূর হতে চলেছে। গেলো দুইদিনে ২৯ হাজার লিটার অকটেন রাঙ্গামাটি শহরে পৌঁছেছে। সেই সঙ্গে রান্নার জন্য গ্যাস সিলিন্ডার সরবরাহ বেড়েছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য জেনারেটর ও পানি পরিশোধনের মোবাইল প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছে।
রাঙ্গামাটির ১৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রিতদের খাদ্য সরবরাহসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ও সুবিধা দিতে সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), পুলিশ ও রেড ক্রিসেন্ট সদস্যদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রে কাজ করা হচ্ছে। রাঙ্গামাটি শহরের সঙ্গে বিভিন্ন এলাকার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকলেও কাপ্তাই নৌ পথে সীমিতভাবে যাত্রী, পণ্য ও জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হয়েছে। ফলে শহুরে নাগরিক জীবনে সৃষ্ট সংকট দূর হতে শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৪ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৭
এসআই