কেন নিয়োগ কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না জানতে চেয়ে ১৪ দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২৯ মে) বরিশাল সদরের সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক মো. হাদিউজ্জামান কারণ দর্শানোর এ আদেশ দেন।
শোকজপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন- বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হালিম রেজা, সদস্য সচিব ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুক হোসেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, বরিশাল জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সরকারি গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
আদালত সূত্র জানায়, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির প্রবিধানমালা অনুযায়ী একজন ব্যক্তি একসঙ্গে দু’টির বেশি প্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। এরপরও বেআইনিভাবে সভাপতি হালিম রেজা চারটি বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ গ্রহণ করেন।
বেআইনিভাবে সভাপতি থাকাবস্থায় অন্য বিবাদীদের সহযোগিতায় আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক ও সহকারী লাইব্রেরিয়ান পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। মোটা অংকের টাকা নিয়ে নিজের ইচ্ছানুযায়ী নিয়োগের বাহানাও করেন তিনি।
এ ঘটনায় ২৮ মে (রোববার) ওই সাতজনসহ ২৬ জনকে বিবাদী করে আদালতে মামলা করেন অভিভাবক সদস্য আবুল কালামসহ দু’জন। মামলায় শুনানি শেষে বিচারক বিবাদীদের কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৮ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০১৭
এমএস/জিপি/এএ