চন্দন উপজেলার শহরগ্রাম এলাকার অতিন চন্দ্র রায়ের ছেলে ও ছায়া পার্শ্ববর্তী বাদারী গ্রামের নীল কান্ত দেবশর্মার মেয়ে।
রোববার (২৮ মে) বিকেলে উপজেলার শীষ গ্রাম এলাকার একটি কদম গাছ থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (২৭ মে) বিকেলে দু’জনেই বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে বাসায় ফেরেননি। রোববার বিকেলে পার্শ্ববর্তী শীষগ্রাম এলাকার একটি কদম গাছে একসঙ্গে তাদের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন এলাকাবাসী। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দু’টি উদ্ধার করে।
তারা দু’জনেই এবার বিরল উপজেলার মোহনা মঙ্গলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে চন্দন পাস করলেও ছায়া পাস করতে পারেননি।
বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ বাংলানিউজকে জানান, নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ইউডি মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বেলা ১১টার দিকে বিরল উপজেলা সারাঙ্গাই পলাশবাড়ী শাকৈড় এলাকা থেকে মো. রনি (১৪) ও পূর্ণিমা রাণী (১৪) নামে প্রেমিক যুগলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তারা দু’জনই উপজেলার রঘুপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৪ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৭
ওএইচ/এএসআর
** বিরলে প্রেমিক যুগলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার