নাস্তায় ব্রিটিশ আমলের সেই চিট কাটলেট আর বিস্বাদ মুরগির রোস্ট ঐতিহ্য হিসেবেই বোধহয় টিকিয়ে রেখেছে রেল। কিন্তু রোজার মাসেও তাদের মেন্যুতে নেই কোনো বৈচিত্র্য।
যাত্রীদের বক্তব্য, বাজেট না কমিয়ে কয়েক শ্রেণীর প্যাকেজ রাখা যেতো। কিন্তু রোজার মাসে ফল বাদ দিয়ে এই অ্যাসিডিটি তৈরি করা ভাজাপোড়া দেওয়ার কোনো মানেই হয় না। অন্তত একটি কলা তো দেওয়া যেতো।
ট্রেনের ইফতারির মেন্যু দেখে বাধ্য হয়ে স্টেশনে থামার পর যাত্রীরা কিনে আনছেন বাইরের মেন্যু। সিলেট থেকে ঢাকাগামী পারাবত এক্সপ্রেসের টাইম বিকেল। তাই ইফতারির ভালো মেন্যুর দাবি রাখে।
নাস্তার বাজেটের চেয়ে ইফতারের বাজেট কমানোর কোনো ব্যাখ্যা নেই কর্তৃপক্ষের কাছে। ইফতার বিক্রি করা ক্যাটাররা জানালো রমজানজুড়ে এ মেন্যুই থাকবে তাদের।
প্রথম রমজানেই রেলের এমন ইফতার মেন্যুতে হতাশ যাত্রীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৭
এএ