বৃহস্পতিবারও দিনভর তীব্র রোদ, লোডশেডিং ও ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ ছিল জনজীবন। তবে দুপুরের পর থেকেই আকাশে মেঘের আনাগোনা দেখা দেয়।
বিকেল সোয়া ৫টার দিকে রোদ মুছে দিয়ে মেঘে মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শুরু হয় কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি। তবে তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে হালকা বৃষ্টি হয়। এরপরই আবহাওয়া খানিকটা শীতল হয়। টানা দাবদাহের পর এতেই স্বস্তি ফিরে পান নগরবাসী। পশু-পাখিরাও হাঁফ ছেড়ে বাঁচে।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাজীব খান বাংলানিউজকে জানান, রাজশাহী শহর ছাড়াও আশপাশের এলাকাগুলোতে এই বৃষ্টি হয়েছে।
এই সময়ের মধ্যে রাজশাহীতে ৪ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে, বিকেলের বর্ষণে টানা দাবদাহের সাময়িক অবসান ঘটলে মহানগরের নিম্নাঞ্চল হাঁটু পানিতে ডুবে যায়। বিভিন্ন প্রধান সড়ক জলমগ্ন হয়ে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যেই যানবাহন শূন্য হয়ে যায় বিভিন্ন প্রধান সড়ক। এতে অফিস ফেরত মানুষদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৭
এসএস/এমজেএফ