বিশ্ব আজ যে বিশ্বায়ন, এমডিজি বা এসডিজির ধারণার উন্মেষ ঘটিয়েছে তা বঙ্গবন্ধু অনেক আগেই তার উন্নয়ন মহাপরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন বলে মন্তব্য করেন ডেপুটি স্পিকার।
রোববার (২১ মে) জাতীয় সংসদ ভবনে শপথ কক্ষে ২০৩০ সাল পর্যন্ত নেওয়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য সংসদ সদস্যদের সমন্বয়ে অবহিতকরণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অসমাপ্ত কাজগুলো একের পর এক বাস্তবায়ন করে বিশ্বকে অবাক করে দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জন করেছে। এবার আমাদের ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন করতে হবে। তার দক্ষ নেতৃত্বে নির্ধারিত সময়ের আগেই এ লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন। এ জন্য সংসদ সদস্যদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্র রয়েছে। তারা তাদের নির্বাচনী এলাকায় মানুষের মধ্যে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ভবিষ্যত উন্নয়ন পরিকল্পনার বিষয়ে জনগনকে অবহিতকরণ এবং সরকারকে সহযোগিতা করার বিষয়ে তাদের করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দিতে পারেন।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. আবদুর রব হাওলাদারের সভাপতিত্বে এবং হুইপ শহীদুজ্জামান সরকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্যরা মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম, মুক্ত আলোচনার প্রতিক্রিয়া উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) আবুল কালাম আজাদ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, মে ২১, ২০১৭
এসএম/আরআইএস/এমজেএফ