বৃষ্টি শুরুর প্রথম তিন মিনিট এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে কালবৈশাখী বয়ে যায়। এরপর ভারী বর্ষণে মহানগরীর সাহেব বাজার ছাড়াও উপশহর, বর্ণালীর মোড়, আমবাগাম, কলাবাগান, কোর্ট হড়গ্রাম ষষ্টিতলা এলাকায় পানি জমে যায়।
মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১২টার পর রাজশাহীর আকাশ হঠাৎ কালো মেঘে ঢেকে যায়। প্রথমে ধুলোঝড় ও পরে ভারী বর্ষণের সঙ্গে কালবৈশাখী বয়ে যায়। প্রায় আধঘণ্টার ঝড়ে মুহূর্তে জলমগ্ন হয়ে পড়ে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন রাস্তাঘাট ও ভেতরের গলি।
হঠাৎ এ ঝড়ে উঠতি পাকা বোরোসহ অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রচণ্ড গরমের পর ঝুম বৃষ্টিতে জনজীবনে খানিকটা স্বস্তি নেমে আসলেও আরেক দফা ক্ষতি হলো এ অঞ্চলের মাঠে থাকা বোরো আবাদের।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন বাংলানিউজকে জানান, দুপুরে রাজশাহীতে ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৪৫ কিলোমিটার। আধঘণ্টায় ৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তবে শিলাবৃষ্টি হয়নি। আকাশে মেঘ আছে। তাই আরও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের এ পর্যবেক্ষক।
বাংলদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০১৭
এসএস/জেডএস